অনুরূপ নাম নাম: লক্ষ্মীত, Lakhmeet, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষ্মিন্দর, Lakhminder, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষপ্রীত, Lakhpreet, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষপ্রেম, Lakhprem, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষ্মণ, Lakhsman, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যদি কোনো মানুষের নাম লক্ষবীর, Lakhbir হয় তাহলে তারা হয়তো তাদের জীবন অতি সাধারণ ভাবে অতিবাহিত করতে পারবে। আজকের পৃথিবীর এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি হয়ত তাদের ওপর কোনো কোনো রকম নেতিবাচক মানসিক প্রভাব ফেলতে পারবে না। তাদের পিতামাতারা হয়তো সব কাজে তাদের পাশে থাকবেন এবং প্রধানত তাদের মায়েরা তাদের সব ব্যাপারে খুবই সাহায্য করবেন। তারা তাদের বাবার থেকে হয়তো আর্থিক সাহায্যও নিতে পারবে। তাদের নৈতিক চিন্তাভাবনা সাধারণত খুবই প্রখর হবে এবং এরা সব সময় তা মেনে চলবে। তাদের দেশ ও মাতৃভূমির প্রতি হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হবে। তবে হয়তো জন্মের পরেই তাদের পিতামাতার কর্মসূত্রে বা অন্য কোনো কারণে তাদের তাদের মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যেতে হবে। তারা হয়তো মেধাবী হবে এবং নিজের পড়াশোনার ক্ষেত্রে হয়তো মনোযোগ দেবে। তবে তারা হয়তো পড়াশোনার জগতে তাদের অধ্যাবসায়ের তুলনায় উপযুক্ত ফলাফল পেতে পারবে না। তবে তাদের কর্ম জীবন হয়তো তাদের একটুও নিরাশ করবে না। তারা হয়তো একটু নির্ঝঞ্ঝাট জীবনযাপন করতে পছন্দ করবে এবং কোনো প্রকার অত্যাকর্ষক জীবন হয়তো তাদের পছন্দ হবে না। তাদের জীবনযাপনের সরল পদ্ধতির জন্য হয়তো তারা তাদের চারপাশের লোকজনদের কাছে প্রসিদ্ধ হয়ে উঠবে। হয়তো তাদের ছোটবেলায় তারা কোনো রকম সুখ বা সাচ্ছল্য উপভোগ করতে পারবে না কিন্তু সময়ের এগোনোর সাথে সাথে হয়তো তারা নিজেরাই তাদের নিজেদের উপায়ে তাদের জীবনে সাফল্য নিয়ে আস্তে পারবে।
Advertisement
লক্ষবীর, Lakhbir এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম লক্ষবীর, Lakhbir হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে মানুষদের নাম লক্ষবীর, Lakhbir হবে সেই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা মাথায় সব কাজ করতে পারবে এবং হয়তো কখনোই কোনো চাপ নেবে না। তারা সাধারণত প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগুলির বিষয়ে একটুও চিন্তিত হয় না। এইভাবে তারা হয়তো অনেক সময় তাদের কাজের আনন্দটা হারিয়ে ফেলে আর তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হলো পদ্ধতিটির ভালো বা খারাপ দিকগুলো তারা বুঝতে পারে না। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবে না। তারা হয়তো খুবই বিচলিত ও খামখেয়ালী মনোভাব সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে সহজেই। সাধারণত তারা তাদের মানসিক ভারসাম্যের অভাবের কারণে নিজেদের ঘর বিপদের মধ্যে ঠেলে দেবে বা অনেক বিপর্যয়ের মধ্যে পরবে। এই মানুষেরা হয়তো অনেক সময়ই কোনো দৃঢ় লক্ষ্য ছাড়াই অনেক পরিশ্রম করে যাবে। তারা সাধারণত দৃঢ়চিত্ত স্বভাবের হবে না এবং অন্যরা হয়তো সহজেই তাদের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে। তারা সাধারণত উদার চিন্তাভাবনা পোষণ করে এবং লেখালিখি বা শিক্ষকতার মতো কর্ম জীবন হয়তো তাদের জন্য একদম মানানসই হবে। সাধারণত তাদের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যাবে। তারা হয়তো তাদের নতুন কিছু শেখার বিশাল আগ্রহের মধ্যে দিয়ে তাদের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে। তারা হয়তো চিকিৎসার জগতে বিশেষত আয়ুর্বেদে খুব বড়ো চিকিৎসক হয়ে উঠতে পারবে। সাধারণত লক্ষবীর, Lakhbir রা অনেক সময়েই তাদের ভৌতিক ক্ষমতার পরিচয় দেবে যা তাদের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তুলবে। এই মানুষেরা হয়তো খুব ভালো সাজগোজ করতে পারবে। সাধারণত তারা নতুন কিছু করতে বা কোনো বিষয়ে গবেষণা করতে ভালোবাসবে। এই জাতকেরা হয়তো খুবই বাধ্য হয়। সাধারণত তারা শারীরিক দিক থেকে অনন্য ও সুন্দর হয়।
নাম
লক্ষবীর, Lakhbir বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
এক লক্ষ হিসাবে সাহসী. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম লক্ষবীর, Lakhbir হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।